আদালত প্রতিবেদক: বেসিক ব্যাংকের ১১০ কোটি টাকা পাচারের মামলায় হোটেল লা মেরিডিয়ানের মালিক আমিন আহমেদকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বিকেলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন। মামলাটিতে আজ ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন আমিন আহমেদ। দুপুর ১টার দিকে ঢাকা মহানগরীরর সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী আসামি পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে এ মামলায় জামিন আবেদনের বিরোধিতা করেন প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
শুনানির পর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন পরে আদেশ দেবেন বলে জানান। এরপর বিকেল সাড়ে ৩টায় জামিন নামঞ্জুর আদেশ প্রদান করেন এবং আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। মামলাটিতে গত ৩০ জুন সুর্প্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ৭ দিনের মধ্যে এ আসামিকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আপিল বিভাগ এ মামলায় হাইকোর্টের গত ১০ জুনের একটি আদেশও বাতিল করেন। ওই আদেশে ছয় সপ্তাহের আমিন আহমদেকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয় এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এ সময়ের মধ্যে তাকে হয়রানি বা গ্রেপ্তার না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ নুরুল হুদা গত বছরের ২ অক্টোবর ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলা করেন। কমিশন চলতি বছরের মে মাসে বেসিক ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবদুল হাই বাচ্চু, তার স্ত্রী শিরিন আক্তার এবং আমিন আহমেদসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাচ্চু ১১০ কোটি টাকা দিয়ে ৩০ দশমিক ২৫ কাঠা জমি কেনেন। কিন্তু দুটি দলিলে দেখা গেছে ওই জমির মূল্য ১৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। পরে বাচ্চু জমিটি তার স্ত্রী শিরিন ও ছেলে শেখ রাফা হাই ও শেখ সাবিদ হাই অনিকের কাছে হস্তান্তর করেন। বিএম কম্পিউটারস অ্যান্ড ক্রাউন প্রপার্টিজের মালিক শেখ শাহরিয়ার পান্না ও আমিন আহমেদ ওই জমি হস্তান্তরে সহযোগিতা করেছিলেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
বেসিক ব্যাংকের ১১০ কোটি টাকা পাচারের মামলায় হোটেল লা মেরিডিয়ানের মালিক আমিন আহমেদকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বিকেলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন।
মামলাটিতে আজ ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন আমিন আহমেদ। দুপুর ১টার দিকে ঢাকা মহানগরীরর সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর এহসানুল হক সমাজী আসামি পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে এ মামলায় জামিন আবেদনের বিরোধিতা করেন প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
শুনানির পর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন পরে আদেশ দেবেন বলে জানান। এরপর বিকেল সাড়ে ৩টায় জামিন নামঞ্জুর আদেশ প্রদান করেন এবং আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলাটিতে গত ৩০ জুন সুর্প্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ৭ দিনের মধ্যে এ আসামিকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আপিল বিভাগ এ মামলায় হাইকোর্টের গত ১০ জুনের একটি আদেশও বাতিল করেন। ওই আদেশে ছয় সপ্তাহের আমিন আহমদেকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয় এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এ সময়ের মধ্যে তাকে হয়রানি বা গ্রেপ্তার না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ নুরুল হুদা গত বছরের ২ অক্টোবর ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলা করেন।
কমিশন চলতি বছরের মে মাসে বেসিক ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবদুল হাই বাচ্চু, তার স্ত্রী শিরিন আক্তার এবং আমিন আহমেদসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দেয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বাচ্চু ১১০ কোটি টাকা দিয়ে ৩০ দশমিক ২৫ কাঠা জমি কেনেন। কিন্তু দুটি দলিলে দেখা গেছে ওই জমির মূল্য ১৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। পরে বাচ্চু জমিটি তার স্ত্রী শিরিন ও ছেলে শেখ রাফা হাই ও শেখ সাবিদ হাই অনিকের কাছে হস্তান্তর করেন। বিএম কম্পিউটারস অ্যান্ড ক্রাউন প্রপার্টিজের মালিক শেখ শাহরিয়ার পান্না ও আমিন আহমেদ ওই জমি হস্তান্তরে সহযোগিতা করেছিলেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
এমটি/ এএটি